হরিতকি গুঁড়া
85৳ – 1,950৳
- হরিতকী চুল পড়া কমায়
- চুল গজাতে সাহায্য করে
- চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
- চুলের প্রাকৃতিক কলপ হিসেবে ব্যাবহার হয়
- হরিতকীতে প্রচুর ট্যানিন থাকায়,চুলের স্বাভাবিক রঙ ধরে রাখে
- হজম ক্ষমতা বাড়াতে
- কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
- সর্দি-কাশিতে
- ওজন কমাতে
- ত্বকের সমস্যায়
- হার্টের যত্নে
হরতকির আরও কিছু উপকারিতা ও ব্যবহারঃ
রূপ সম্পর্কীয় নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধানেঃ
আমাদের ত্বক বা চুলের সমস্যায় যে হরিতকী ভাল কাজ করে। ১ চামচ হরিতকী পাউডার, হাফ চামচ বেসন, হাফ চামচ মুলতানি মাটি, ১ চামচ গোলাপ জল এসব উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। জল দেবেন না, শুধু গোলাপ জল দিয়ে গুলবেন। এই পেস্ট মুখে মেখে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর সাধারণ জলে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দু দিন করুন আর একমাস টানা করুন।
চুলের সমস্যায়ঃ
খুশকি, চুল পড়া, মাথা চুলকুনি, সাদা চুল এসব সমস্যায় হরিতকী হতে পারে এ টু জেড সমস্যার একমাত্র সমাধান। চুলের জন্য তো আমরা ত্রিফলা ব্যবহার করিই। আর এই ত্রিফলার অন্যতম উপাদান হরিতকী। তাই নিশ্চিন্তে চুলের জন্য ব্যবহার করুন। ২ চামচ হরিতকী পাউডার, ১ চামচ আমলা পাউডার, হাফ চামচ বহেরা পাউডার আর হেনা পাউডার। একটি পাত্রে সব উপকরণ নিয়ে জল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। সপ্তাহে এক দিন চুলে এই মিশ্রণ ব্যবহার করে ১ ঘণ্টা রেখে দিন। তারপর ভাল করে ধুয়ে কন্ডিশনার ব্যবহার করে নিন। শ্যাম্পু আলাদা করে করতে হবে না। এতে চুল ফুরফুরে হবে। চুলের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
ব্রণ কমাতেঃ
তেলতেলে ত্বক যাদের তাঁদের র্যারশ, ব্রণ খুবই হয়ে থাকে। আর ব্রণ কমে গেলেও ব্রণর দাগ সহজে যেতে চায় না। কিন্তু হরিতকীর সাহায্যে এই দাগ দূর করা সম্ভব। ২ চামচ হরিতকী গুঁড়ো, ১ চামচ চন্দন বাটা, ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা। সব উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে নিন। ব্রণ যে যে জায়গায় হয়েছে সেই সেই জায়গার ওপর দিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট মতো। তারপর সাধারণ তাপমাত্রার জল দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি এক দিন ছাড়া ছাড়া করুন খুব ব্রণর সমস্যা হলে। কম ব্রণ থাকলে বা ব্রণর দাগ কম থাকলে সপ্তাহে তিন দিন করলেই হবে। এক মাসের মধ্যে অনবদ্য ফল আপনার চোখের সামনেই থাকবে। হরিতকী আর হলুদ, এই দুইয়ের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টি ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ যাতে কম হয় তা দেখবে। চন্দন অতিরিক্ত তেলতেলে ভাবও কমাবে।
Reviews
There are no reviews yet.